তিনটি কবিতা / রুমেলা দাস
ছোঁয়া
দেখা তো মণির সহজাত
ঠোঁটের প্রান্তে উঁকি দেয়,
ধারালো খুনি।
হাসি-সেও তো
শিকারি বন্দুকের ফলার মতো
সাহসী,অহংকারী -
অবাধে,আক্রমণে
বার বার হাত বাড়ায় রক্ত-মাংসের
শরীরে।
আর স্পর্শ?
বহুদূরগামী তবুও,
সবচেয়ে অপরাধী।
দেখা তো মণির সহজাত
ঠোঁটের প্রান্তে উঁকি দেয়,
ধারালো খুনি।
হাসি-সেও তো
শিকারি বন্দুকের ফলার মতো
সাহসী,অহংকারী -
অবাধে,আক্রমণে
বার বার হাত বাড়ায় রক্ত-মাংসের
শরীরে।
আর স্পর্শ?
বহুদূরগামী তবুও,
সবচেয়ে অপরাধী।
ফোঁটা ও পাপবোধ
একটা ফোঁটা সবকিছু বদলাবে,
উথাল-পাথাল হবে,ভাসবে
ভাসবে সমস্ত
উল্টানো নীলের নীচে
মৃত, অর্ধ মৃত কালো পাপ
ভাসবে।।
একটা ফোঁটা চাই
তোমার আমার অনাকাঙ্ক্ষিত যতসব মন্দ
ভাসাবো বলে।
উথাল-পাথাল হবে,ভাসবে
ভাসবে সমস্ত
উল্টানো নীলের নীচে
মৃত, অর্ধ মৃত কালো পাপ
ভাসবে।।
একটা ফোঁটা চাই
তোমার আমার অনাকাঙ্ক্ষিত যতসব মন্দ
ভাসাবো বলে।
কৃতজ্ঞ
নীল জলে পা ডুবিয়ে বসেছি বহুদিন,
চোখের ফোঁটা গিয়ে মিশেছে বিন্দুতে,
আজ হঠাৎ ধন্যবাদ জানাতে চাইছি
ওই বয়ে আসা স্রোতধারার
একটিকে।
ভেবেছি গহন থেকে খুঁজে নেবো কাউকে,
কোনো এক সত্ত্বাকে
যেখানে সত্যিই কোনো পক্ষপাতিত্ব নেই,
দুমুঠোয় আঁচলা ভরে
ধন্যবাদ জানাবো স্রোতধারার
একটিকে।
ন্যুব্জ হয়ে বলি
এ আশ্রয়েই আমার প্রশান্তি,
আমাকে আর একবার শীতল দাও,
দাও উন্মনা অফুরান
যাতে শেষবারের মতো
বলে যেতে পারি,
তোমাতেই আমার মুক্তি।
চোখের ফোঁটা গিয়ে মিশেছে বিন্দুতে,
আজ হঠাৎ ধন্যবাদ জানাতে চাইছি
ওই বয়ে আসা স্রোতধারার
একটিকে।
ভেবেছি গহন থেকে খুঁজে নেবো কাউকে,
কোনো এক সত্ত্বাকে
যেখানে সত্যিই কোনো পক্ষপাতিত্ব নেই,
দুমুঠোয় আঁচলা ভরে
ধন্যবাদ জানাবো স্রোতধারার
একটিকে।
ন্যুব্জ হয়ে বলি
এ আশ্রয়েই আমার প্রশান্তি,
আমাকে আর একবার শীতল দাও,
দাও উন্মনা অফুরান
যাতে শেষবারের মতো
বলে যেতে পারি,
তোমাতেই আমার মুক্তি।
অলঙ্করণ-সঞ্জীব
কোন মন্তব্য নেই