দুটি কবিতা / সুজিত মান্না, এস এম নূরনবী সোহাগ
বিষণ্ণতার মধ্যে কয়েকজন
সুজিত মান্না
এইখানে জন্ম নিয়েছে নৌকা
সজাগ থেকেও দেখি
পাথরের দৃষ্টি সরেনি।
সজাগ থেকেও দেখি
পাথরের দৃষ্টি সরেনি।
তুমি অন্য বাড়ির হতে পারো,
অন্ধকার জোনাকির সামনে
শালিকের কথা শোনাতে পারো...
অন্ধকার জোনাকির সামনে
শালিকের কথা শোনাতে পারো...
পালকের ডানায় ভাগ্য আসে সাময়িক,
ছোলা ছড়িয়ে সেও ধন্য হতে পারে,
আমি দাঁড়িয়ে থাকি।
ছোলা ছড়িয়ে সেও ধন্য হতে পারে,
আমি দাঁড়িয়ে থাকি।
আকাশ আমায় ভাসিয়ে দিতে বলে,
পাথর হতে বলে...
আমি সমাধান পাইনা, বাতাসের কানে
উৎসব খুঁজে চলি।
পাথর হতে বলে...
আমি সমাধান পাইনা, বাতাসের কানে
উৎসব খুঁজে চলি।
মিথ্যে প্রেমের সান্নিধ্য
এস এম নূরনবী সোহাগ
বিষাক্ত আলিঙ্গনে সেবার নিথর হয়েছিল
শরীর। অহেতুক রাত হয়েছিল গভীর।
বিষণ্ণ আলোয় জেগেছিল চোখ
বেড়েছিল চুল-দাড়ি।পুড়েছিল হৃদয়ের আলেপ্পো নগরী।
বারবার শুধু সংস্কার সেজেছে প্রেম
প্রলেপের তলায় বরাবর অপ্রেমের খাদ
চোখের অলক্ষে। গাঢ় রঙের বিশ্বাস গিয়েছে অবিশ্বাসের পক্ষে।
পুনরায় দ্বার খোলেনি মানবী
ঠোঁটে রাখা চুম্বনের চিহ্নে ভেজেনি ঠোঁটের কার্নিশ
চোখের পাতা। মিথ্যে প্রেম ভেদ করেনি গভীরতা।
শরীর। অহেতুক রাত হয়েছিল গভীর।
বিষণ্ণ আলোয় জেগেছিল চোখ
বেড়েছিল চুল-দাড়ি।পুড়েছিল হৃদয়ের আলেপ্পো নগরী।
বারবার শুধু সংস্কার সেজেছে প্রেম
প্রলেপের তলায় বরাবর অপ্রেমের খাদ
চোখের অলক্ষে। গাঢ় রঙের বিশ্বাস গিয়েছে অবিশ্বাসের পক্ষে।
পুনরায় দ্বার খোলেনি মানবী
ঠোঁটে রাখা চুম্বনের চিহ্নে ভেজেনি ঠোঁটের কার্নিশ
চোখের পাতা। মিথ্যে প্রেম ভেদ করেনি গভীরতা।
অলঙ্করণ-সঞ্জীব
কোন মন্তব্য নেই