দুটি কবিতা / পাপড়ি গুহ নিয়োগী, চঞ্চল নায়েক
পাপড়ি গুহ নিয়োগী
এবার শীতের আংটায় গা গরম করব
চলো সেই শেষ বৃষ্টিতে ভেসে যাই
অনন্ত সবুজের মধ্যে ভেসে যাই
ক্রমশঃ একটি নদী, বৃষ্টির অলৌকিক, জাদুকর
সে
কাশফুলের জলরাশি
জানলার পাশে বসলেই দেখতে পাই
দল বেঁধে উড়ন্ত বক
তারাও একটি নৌকো হয়ে যাবে
চলো ধীরে, বলি বটে
সে দেয় চঞ্চল গতি
খুলে ফেলেছি মধুযামিনী মেঘের সিঁড়ি
উঠে বসি
নদীর অক্ষরে লেখা প্রেমপত্র ঝুলছে বাতাসে
আধিভৌতিক
চঞ্চল নায়েক
আজকের
লাভের অঙ্কে ঋণ কমিয়ে নিলাম কিছুটা
কিছু
বিশুদ্ধ অম্লজান পাচ্ছি,
গোত্রহীন শীতলতা জুড়ে আছে মননে...
গোত্রহীন শীতলতা জুড়ে আছে মননে...
ভিজে
লাল মাটিতে সমাধি দিচ্ছি জৈবিক আমিকে...
অবিরাম
দাহ জুড়িয়ে যাচ্ছে !
ঘুম ভাঙছে বিরলতম অস্তিত্বের---
ঘুম ভাঙছে বিরলতম অস্তিত্বের---
নারকীয়
গৌরব সাজাচ্ছি ম্যাপলের শিরায় শিরায় !
একটা
রসায়ন ফুটে উঠুক !
ফুটে
উঠুক অসাময়িক গোলাপবাগ...
অলংকরণ- নচিকেতা মাহাত
Khub valo
উত্তরমুছুন