ফুটবল বিশ্বকাপ ২১শে জানুয়ারি, ২০৮৬
শুরু হল ফুটবলের বিশ্ব যুদ্ধের
আধুনিকতম সংস্করণ 'নাইন নাইন,ফুটবল ইস মাইন'।আধুনিকতম এই ফুটবল বিশ্বকাপের
প্রতিটি ম্যাচ ৯০ মিনিটের পরিবর্তে ৯ মিনিটের দুটি অর্ধে খেলা হবে।ইন্ডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত
প্রতিটি খেলা পরিচালনা করবে থ্রিডি ভার্চুয়াল ইমেজের কম্পিউটার রেফারি। ফলে সিদ্ধান্ত গুলি হবে
ত্রুটিমুক্ত।প্রতিদলে
(নিজ নিজ দেশে তৈরী) একজন রোবোটিক প্লেয়ার ব্যাবহার করা যাবে। প্রতিদলে একজন সেলিব্রিটি থাকবেন টস, প্রেস
কনফারেন্স ও রোমাঞ্চিত মুহূর্তগুলো অতিনাটকীয় ভাবে প্রাণবন্ত করে তোলার জন্য।খেলা চলাকালীন শুধুমাত্র
স্ট্রাইকাররা ব্যবহার করতে পারবেন স্পেশাল স্কিল এনহ্যান্সিং কার্বন ফাইবারের
রোবোটিক ফুট। গোলকিপারের
জন্য থাকছে বলের লাইন লেন্থ ও গতিবেগের ধারনা দানকারী স্পেশাল চশমা। খেলার চিত্রনাট্য ও সংলাপ রচনার
দায়িত্বে থাকবে ফিফার ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা(সকলের আড়ালে থেকে) বিশেষ কম্পিউটার।এই কম্পিউটারই টিম গুলির ভবিষ্যৎ
পারফর্মেন্স দেখে ঠিক করে আগামী বিশ্বকাপের ভেনিউ। ফিফা প্রেসিডেন্টের মতে এই
বিশ্বকাপের ৫০% ম্যাচ সুপার পেনাল্টি শুট পর্যন্ত গড়াবে এবং প্রতিটি
ম্যাচই হবে অ্যাড্রিনালিন অনুভব করার মত। ভার্চুয়াল ৩০ জি ইন্টারনেটে বিশ্বকাপের প্রোমো ও মিউজিক
সমৃদ্ধ অ্যালবাম ইতিমধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তাই ধরে নেওয়া হচ্ছে প্রতিটি শো
হবে টোটাল হাউসফুল।
চিরদীপ সরকার। চাপুই, আসানসোল
কোন মন্তব্য নেই