দুটি কবিতা / মনোজ অধিকারী, হরেকৃষ্ণ দে
পুনশ্চ
মনোজ অধিকারী
মনোজ অধিকারী
অব্যবহৃত ঠোঁট তাকে নিয়ে যত স্বপ্ন
চুম্বনের
গড়িয়ে চলেছে সেই কবে থেকে বিকেলের রোদ
ভঙ্গুর ভবিষ্যত, চারিদিকে অশ্রু পতনের শব্দ
মনে মনে আউরাই, ভালো থাকার চেষ্টা করি
গড়িয়ে চলেছে সেই কবে থেকে বিকেলের রোদ
ভঙ্গুর ভবিষ্যত, চারিদিকে অশ্রু পতনের শব্দ
মনে মনে আউরাই, ভালো থাকার চেষ্টা করি
সবিনয়ে যতদূর গেছিলাম, আজ ফিরে
এসেছে পা
নিয়মিত শরীরের উপর শরীর রাখি, দেহভাব ক্ষয়
তবে গায়ে হাত দেওয়া বারণ, মধ্যবয়স্ক চুম্বনে ঘা
এবার শরীর থেকে হাত তুলে নাও স্নানে যাব, ভয়
নিয়মিত শরীরের উপর শরীর রাখি, দেহভাব ক্ষয়
তবে গায়ে হাত দেওয়া বারণ, মধ্যবয়স্ক চুম্বনে ঘা
এবার শরীর থেকে হাত তুলে নাও স্নানে যাব, ভয়
না-জানি কোন বা শহর কোন যে লাল
বাতি চাঁদ
ইচ্ছে থাকলেও উপায় ছিল না প্রথম স্পর্শ কাগজের
পিচ রাস্তা বারবার মোড় নিয়েছে, আরবার কার্লভেট
সেই প্রেম ভেঙে গেছে এখনও তার শব্দ কানে বাজে
ইচ্ছে থাকলেও উপায় ছিল না প্রথম স্পর্শ কাগজের
পিচ রাস্তা বারবার মোড় নিয়েছে, আরবার কার্লভেট
সেই প্রেম ভেঙে গেছে এখনও তার শব্দ কানে বাজে
অভাবজনিত
হরেকৃষ্ণ দে
হরেকৃষ্ণ দে
যে শিশিরেরা জেগেছিল
বুকের আয়নায়,
সেখানেও পারদ-সংকরের অভাব৷
প্রথম ভালোবাসার চোখাচোখি দূরত্বটা
অভাবী আলোয় নিমজ্জিত৷
আলোহীন পকেট,
গাঢ় অন্ধকার চোখ,
মনের নানান উপসর্গে
আজও নিরুত্তর....
মনের নানান উপসর্গে
আজও নিরুত্তর....
অলঙ্করণ-সঞ্জীব
কোন মন্তব্য নেই