ম্যাজিক স্বপন / পবিত্র আচার্য্য
(১)
ঘাটের পাড়ে ছেড়ে যাওয়া পোশাক
জলের ঘরে ডুবো স্নানে ব্যস্ত কিশোরী
এই মহুর্তে কেউ ভাবছে না
মেয়েটা হয়তো সাঁতার ও জানে না
বাঁচতে হয় কি ভাবে সেটাও জানে না।
রোদ, বাতাস, জল, ঘাটের সিঁড়ি আর কিছু উন্মাদ
সবাই মেয়েটার নগ্ন শরীর টার কথা ভেবেই ব্যস্ত।
শরীরের এষণা বস্তুর তাপ বিকিরণ চলছে দ্রুত
জল সব সময় সরল এই সত্য টা ভুল মনে হয়।
(২)
আমি চুপচাপ
নিশ্চুপ বা কখনো ঘুমের মত শব্দ আঁকি
আর তাই জুড়ে জুড়ে একটা নির্বাক অষ্টপ্রহর।
আমাকে আমার থেকে বিচ্ছিন্ন করে
ঠিক দেহ হীন পোশাক এর মতো,
স্থবির করেছে ধোঁয়ার সাতকাহন।
আশে পাশে যত জীবন্ত জীবাশ্ম দেখি
কারোর পা থেকে একটাও হাঁস উড়তে দেখলাম না।
আঙ্গুলে আঙ্গুলে ইশারায় একটা শহর হেলে যায়
নখ দিয়ে কাটতে থাকা কুয়াশা দাগ
অসহ্য যন্ত্রণা হবে জেনেও বিষ ফোঁড়া ফাটাতে চাই
বুকের মাঝে তখন ‘পিপীলিকার পাখা গজানোর’ ম্যাজিক স্বপন।
পবিত্র আচার্য্যের আগের কবিতা পড়তে ক্লিক করুন
কবিতাটি ফেসবুকে পড়তে ক্লিক করুন
ঘাটের পাড়ে ছেড়ে যাওয়া পোশাক
জলের ঘরে ডুবো স্নানে ব্যস্ত কিশোরী
এই মহুর্তে কেউ ভাবছে না
মেয়েটা হয়তো সাঁতার ও জানে না
বাঁচতে হয় কি ভাবে সেটাও জানে না।
রোদ, বাতাস, জল, ঘাটের সিঁড়ি আর কিছু উন্মাদ
সবাই মেয়েটার নগ্ন শরীর টার কথা ভেবেই ব্যস্ত।
শরীরের এষণা বস্তুর তাপ বিকিরণ চলছে দ্রুত
জল সব সময় সরল এই সত্য টা ভুল মনে হয়।
(২)
আমি চুপচাপ
নিশ্চুপ বা কখনো ঘুমের মত শব্দ আঁকি
আর তাই জুড়ে জুড়ে একটা নির্বাক অষ্টপ্রহর।
আমাকে আমার থেকে বিচ্ছিন্ন করে
ঠিক দেহ হীন পোশাক এর মতো,
স্থবির করেছে ধোঁয়ার সাতকাহন।
আশে পাশে যত জীবন্ত জীবাশ্ম দেখি
কারোর পা থেকে একটাও হাঁস উড়তে দেখলাম না।
আঙ্গুলে আঙ্গুলে ইশারায় একটা শহর হেলে যায়
নখ দিয়ে কাটতে থাকা কুয়াশা দাগ
অসহ্য যন্ত্রণা হবে জেনেও বিষ ফোঁড়া ফাটাতে চাই
বুকের মাঝে তখন ‘পিপীলিকার পাখা গজানোর’ ম্যাজিক স্বপন।
পবিত্র আচার্য্যের আগের কবিতা পড়তে ক্লিক করুন
কবিতাটি ফেসবুকে পড়তে ক্লিক করুন
আপনার অন্যতম সেরা কবিতা
উত্তরমুছুন