কাকতালীয় / কুমারেশ মহান্ত
সুন্দর সবুজ শেওড়া গাছটা
দাঁড়িয়ে আছে একটা নদীর ধারে
পলকা হাওয়ায় দোলাচ্ছে নিজের শরীর,
অবয়ব আকর্ষনীয় না হলেও
আমন্ত্রণের আভাস স্পষ্ট।
স্তব্ধ চারিদিক, নির্জন
এই নির্জনতাই তার অলঙ্কার
সভ্যতা ভাবে।
হাওয়া বদলে উল্টো ঝাপটা শুরু করল
গাছটা এলোমেলো ভাবে ঝাঁকিয়ে উঠল-
দুটো কাক দুর হতে উড়ে এলো হেতা
দুজন অর্ধনারী পাছা দোলাতে দোলাতে পেরিয়ে গেল
‘আমার এখনো মুরগী কেনা হয় নি’
‘ও কাল একটা ঢ্যামনা সাপ মেরেছিল’-
শেওড়া গাছটা অনেকটা আশ্বস্ত হল
রক্ত মাংসের গন্ধ তার এলোমেলো কেশরাশিকে সুবিন্যস্ত করল।
স্তব্ধ চারিদিক, নির্জন
এই নির্জনতাই তার অলঙ্কার
সভ্যতা ভাবে…
কবিতাটি ফেসবুকে দেখতে ক্লিক করুন
দাঁড়িয়ে আছে একটা নদীর ধারে
পলকা হাওয়ায় দোলাচ্ছে নিজের শরীর,
অবয়ব আকর্ষনীয় না হলেও
আমন্ত্রণের আভাস স্পষ্ট।
স্তব্ধ চারিদিক, নির্জন
এই নির্জনতাই তার অলঙ্কার
সভ্যতা ভাবে।
হাওয়া বদলে উল্টো ঝাপটা শুরু করল
গাছটা এলোমেলো ভাবে ঝাঁকিয়ে উঠল-
দুটো কাক দুর হতে উড়ে এলো হেতা
দুজন অর্ধনারী পাছা দোলাতে দোলাতে পেরিয়ে গেল
‘আমার এখনো মুরগী কেনা হয় নি’
‘ও কাল একটা ঢ্যামনা সাপ মেরেছিল’-
শেওড়া গাছটা অনেকটা আশ্বস্ত হল
রক্ত মাংসের গন্ধ তার এলোমেলো কেশরাশিকে সুবিন্যস্ত করল।
স্তব্ধ চারিদিক, নির্জন
এই নির্জনতাই তার অলঙ্কার
সভ্যতা ভাবে…
কবিতাটি ফেসবুকে দেখতে ক্লিক করুন
কোন মন্তব্য নেই