নৈশভোজ / স্পন্দন চ্যাটার্জী
শুনছ,
পুরুষ!
নৈশভোজে এসো কিন্তু!
রান্নাবান্না সেরে রাখবো দুপুরের মধ্যেই।
শ্বশুর শাশুড়িকে খাইয়ে দাইয়ে
তোতোনকে স্কুল থেকে আনতে আনতে
হয়ত খেতে বেলা গড়িয়ে যাবে!
বিকেলে কাপড় তুলে আনবো ছাদ থেকে।
সূর্য পড়ে এলে, স্নান সেরে
লাল সাদা হাতকড়ায় সিঁদুর ছুঁইয়ে
সন্ধ্যে দিয়ে রাখবো।
তুমি ফিরবে রাত করে।
হয়ত তখন খাবার টেবিলে কপাল ঠেকিয়ে ঘুমিয়ে পড়ব!
আমার কাছে এসে তবু একটিবারও জিজ্ঞেস করবেনা
দুপুরের অনিয়মে চোঁয়া ঢেঁকুড় উঠছে কিনা!
তুমি বাইরে থেকে খেয়ে আসবে হয়ত!
যেমন রোজই আসো।
তবু তোমার নৈশভোজ তো বাকি!
আমার সব অনিয়ম, লাল সাদা হাতকড়ার দামে
আমার যোনি ধার্য্য নিও।
শুনছ, পুরুষ!
নৈশভোজে এসো কিন্তু!
শ্বশুর শাশুড়িকে খাইয়ে দাইয়ে
তোতোনকে স্কুল থেকে আনতে আনতে
হয়ত খেতে বেলা গড়িয়ে যাবে!
বিকেলে কাপড় তুলে আনবো ছাদ থেকে।
সূর্য পড়ে এলে, স্নান সেরে
লাল সাদা হাতকড়ায় সিঁদুর ছুঁইয়ে
সন্ধ্যে দিয়ে রাখবো।
তুমি ফিরবে রাত করে।
হয়ত তখন খাবার টেবিলে কপাল ঠেকিয়ে ঘুমিয়ে পড়ব!
আমার কাছে এসে তবু একটিবারও জিজ্ঞেস করবেনা
দুপুরের অনিয়মে চোঁয়া ঢেঁকুড় উঠছে কিনা!
তুমি বাইরে থেকে খেয়ে আসবে হয়ত!
যেমন রোজই আসো।
তবু তোমার নৈশভোজ তো বাকি!
আমার সব অনিয়ম, লাল সাদা হাতকড়ার দামে
আমার যোনি ধার্য্য নিও।
শুনছ, পুরুষ!
নৈশভোজে এসো কিন্তু!
কোন মন্তব্য নেই